"জীবন যেন দিই আহুতি মুক্তি আশে"....রবিঠাকুর বলে গেছেন।আমরা পারি কতটুকু?তবু সেই আমার মুক্তি আলোয় আলোয় কে জীবনের মূল মন্ত্র করে নিয়ে খোঁজ নিরন্তর।
প্রাণের ঠাকুর এর জন্মদিন কে একটু অন্যভাবে পালন করতে পারলে আলোর খোঁজ মিলবে এই আশায় বুক বেঁধে চিলেকোঠা পরিবার গত তেরই মে পৌঁছে যায় নাকতলা উত্তরণে।ওই এলাকার কয়েকজন আলোমাখা মানুষ হাত ধরে আছেন একটু পিছিয়ে পড়া কিছু বাচ্চার। ওদের মাঝে রবিআলো ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন তাঁরা প্রকৃত অর্থেই। প্রকৃতির চোখ রাঙানিকে তোয়াক্কা না করে চিলেকোঠা পৌঁছে যায় উত্তরণে। কচিমুখ গুলির সেকি আনন্দ ! তারা দামোদর শেঠ থেকে পৌষ তোদের ডাক দিয়েছে সব শিখে নিয়েছে যে!
উদ্বোধনী সংগীত উত্তরণের দিদিমনিরা শুরু করতেই বোঝা গেল তাঁরা সত্যি রবি আলোকিত। এর ই মাঝে আতিথেয়তা,অবাক হয়ে যাচ্ছিলাম। আমরাও সবাই মিলে সাধ্যমত আয়োজন করলাম জলযোগের।একসাথে সবাই খেলাম,তার সাথেই চলতে লাগল চিলেকোঠা র 'রবিপুজো '।বলতে দ্বিধা নেই আমাদের আরেকটু প্রস্তুতি দরকার ছিল। চিলেকোঠা বাচ্চাদের হাতে তুলে দিয়েছে ওদের প্রয়োজনীয় স্কুল ব্যাগ। কি দিতে পেরেছি সেটা বড় কথা নয় , সেদিন আমরা সবাই উত্তরণে কিছুসময়ের জন্য হলেও প্রকৃত মুক্তি খুঁজে পেয়েছিলাম। আমাদের মানসিক উত্তরণ ঘটুক প্রতিদিন এটাই প্রতিদিনের প্রার্থনা। চিলেকোঠা এভাবেই অন্য আলোক পথে এগিয়ে চলুক।
ধন্যবাদ সেদিন উপস্থিত সকল সদস্য কে। আলোকিত থাকুন সবাই সুচেতনায়।
সুন্দর প্রতিবেদন। উপস্থিত থাকতে না পেরেও পুরো অনুষ্ঠানের ছবি ফুটে উঠল।
ReplyDeleteSundor prayas.....sarthok hok
ReplyDelete