এক পশলা বৃষ্টি ভিজতে গিয়ে
চোখে চোখ পড়েছিল অজান্তেই
;
মেঘ যেদিন করছিলো খেলা
সিঁড়ি দিয়ে
নামছিলে
ভোরবেলা।
এক আকাশ ঝলসানো রোদ্দুরে দেখা
হঠাৎ আবার,
আচমকা ,শুকোতে দেয়া শাড়ির মাঝে।
কাঠফাটা রোদে চৌরঙ্গী তে।
কেউ কাউকে
না দেখার খেলা চললো বেশ কিছু দিন।
তারপর একদিন লিফ্ট এর ছোট্ট বাক্সে শুধু দুজন ;
ভেঙে গেলো মৌনতা।
কিছুটাতো সৌজ্যন্যতা
,
তারপর আরো কাছাকাছি ,পাশা পাশি।
নন্দন, লেক, নলবন,
পার্ক,
কিছু সিঁড়ি ,কিছু বেঞ্চি ;
ফুচকা,ফুটপাথের চা,বাদাম আর চীনে কেঁচোর তৃপ্তি,
পেঁয়াজি ,বেগুনী,ডেভিলের আমেজ পেরিয়ে
মাতলা মন উন্মাদ শরীরী মিলনে।
দিনক্ষণ ঠিক করে সমাজের চোখ রাঙানি এড়াতে
চার দেয়ালের স্বাক্ষর রাখলো বিবাগী মন।
দ্রুত পেরিয়ে গেলো পথ অনেকক্ষণ ,
বুঝতে বুঝতে হারিয়ে গেলো হিসেবে নিকেশ।
ছল করার দিন হয় শুরু;
লোকসানে যোগফল মেলাতে বিপন্নতার দিন শুরু।
ভাঙ্গনের দিন শুরু।
ভাঙ্গনের দিন শুরু।
নিষ্ঠা, সততা, শৃঙ্খলা,
বিশ্বাসের ,তামাশার দিন শুরু।।।
নন্দনে প্রাক্তন এর লাইন ,লেক
দীঘি হয়ে যায় ,
ফুচকাতে মিষ্টি জল ও দই ,সিঁড়ি শুধু ওঠা আর নামা ,
বেঞ্চে শুকনো পাতা, কাঠবেড়ালি আর পাখির ছড়াছড়ি।
প্রেম গড়াগড়ি দিতে দিতে মুচকি হাসে। বিছুটি পাতা দূর থেকে হাসে।
বিছুটি কেন এলো সব শেষে. সাবলীল লেখা
ReplyDelete