মাঝেমাঝে তোমার কিছু কথা মনে পড়ে।
তোমার টিকালো নাক, সুগভীর চোখ, মোহময়ী মুখ
আর অদৃশ্য কিশলয়- মন।
মাঝেমাঝে মনে হয় তোমাদেরও কথা।
গোল হয়ে ঘিরে বসা আগুন পোহানো কিছু রাত।
রাত্রি আরো ঘন হয়ে এলে, বৃষ্টির শব্দ শোনা যায়।
বৃষ্টিরা ধীরে ধীরে ঘিরে ধরে উপবাসী মন,
ভিজে যায় মায়াবী শরীর।
তারপর ঘুম আসে।
তারপর বাতাসের অভ্রভেদী নেশা আমাকে উড়িয়ে নিয়ে যায়।
কতদিন দেখিনি তোমায়।
তোমাদেরও।
আচ্ছন্ন ঘুমে বোজা চোখে, হঠাৎ দেখতে পাই –
মেঘেদের বুক চিরে বৃষ্টি-ভেজা ষোড়শীর চাঁদ ভেসে আছে।
তোমাদের গোল করে ঘিরে রাখা আগুনের আঁচ
নিবে গেলে, একে একে যুগপথ ঘরে ফিরে যাও।
আমি জেগে থাকি একা বৃষ্টির সাথে।
আর জেগে থাকো তুমি ভিক্টোরিয়ার পরী হয়ে।
মেঘের ওপর থেকে চুপি চুপি দেখে চলো
নগরের তীব্র দহন দেখে চলো, মেখে চলো...
দহনের তাপে পোড়া আমার জলজ উত্তাপ।
খুব সুন্দর ...
ReplyDelete