Sunday, March 25, 2018

ভ্রমণ কাহিনী / ইতিহাস তুমি কেমন আছ / --অরুণ চট্টোপাধ্যায় দ্বিতীয় পর্ব


                

আমাদের পরবর্তী গন্তব্য জগৎশেঠের বাড়ি। সিরাজকে ধরিয়ে দেওয়ার চক্রান্তের অন্যতম এক নায়ক হিসেবে পরিচয় হলেও সেটি জগতশেঠের একমাত্র পরিচয় ছিল না। ধনকুবের রক্তচোষা এক মহাজন হিসেবে ইতিহাসে কলঙ্কিত হয়ে আছেন যিনি তিনি হলেন জগতশেঠ বা মহতাব শেঠ। মুর্শিদাবাদের কিছু দূরে কাঠগোলা বাগান পেরিয়ে নসীপুরের রাজবাড়ির অনতিদূরে বিরাট এক ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান হল এই জগতশেঠের বাড়ি। বাড়িটি এখন মিউজিয়াম হিসেবে পর্যটকদের দেখান হয়। এখানে বাড়ি ছাড়াও রয়েছে গুপ্ত সুড়ঙ্গ, পাতালঘর, তাঁর নিজস্ব টাঁকশাল যেখানে সোনা রূপোর মুদ্রা তৈরি হত। শেঠের ব্যবহৃত পোশাক, বিছানাপাতি, আসবাবপত্র, গয়না, অস্ত্রশস্ত্র, বন্দুক হাতকামান ইত্যাদি বহু বহু জিনিস। আছে নানা ফুলে ভর্তি বাগান আর একটি সুরম্য শ্বেত পাথরে মোড়া মন্দির। দর্শকরা এই বাড়িটি দেখে বেশ আনন্দ পাবেন আশা করি। জগতশেঠ ইতিহাসে একজন খুব বিখ্যাত বা কুখ্যাত ব্যক্তি ছিলেন। মীরজাফরের পর দ্বিতীয় এক বিশ্বাসঘাতক ব্যক্তির নাম করা যায় যিনি বাংলায় নবাবী শাসনের পতন আর ইংরেজ শাসনের পত্তন ত্বরান্বিত করেছিলেন তিনি হলেন এই জগতশেঠ। তিনি ছিলেন এমনই ধনকুবের যিনি নবাবদের অর্থ ঋণ দিতেন এমন কি অর্থ বা মুদ্রা ছাপানোর পর্যন্ত লিখিত অনুমতি যার ছিল তাঁর জীবনযাত্রা, বিলাসব্যসন ইত্যাদি সম্পর্কে মানুষের কৌতূহল থাকাই স্বাভাবিক। এই বাড়ি ভাল করে দেখলে সেই কৌতূহল অনেকটাই পূরণ হতে পারে। রাজা বা নবাব কিছুই ছিলেন না অথচ তাঁর ভান্ডারে এত অর্থ ছিল যা কোনও নবারেরও ছিল না। আর তার জোরে নবাবদের নিজের হাতের মুঠোয় রাখতেন তিনি। এখানে লর্ড ক্লাইভের একটা পোশাক আছে। আছে আরও কিছু বিস্ময়কর জিনিস। যেমন খাবারে বিষ আছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্যে বিশেষ ধরণের পাত্র। এখানে তাঁর ব্যবহৃত টাইপ রাইটার, টেলিফোন কি না ছিল। তখনকার বিখাত নর্তকী হীরা বাঈ যার উচ্চতা ছিল অসাধারণ আর তা হল ছয় ফুটের ওপর কিন্তু ওজন ছিল মাত্র ৪২ কেজি। তার একটা তৈলচিত্র আছে এখানে। সব মিলিয়ে বেশ দেখার মত জায়গাটা।
                   এরপর আসা গেল নসীপুরের রাজবাড়ি। এককালে বাংলার বাইরে থেকে আসা দেবী সিংহ মুর্শিদকুলি খাঁর অধীনে চাকরি ও আনুগত্য পেয়েছিলেন। তারপরেও তিনি নাকি নানা অসৎ পথে অর্থ রোজগার করতেন। এই অসৎ পথের মধ্যে ছিল ঠ্যাঙ্গাড়েগিরি, ডাকাতি, লোককে নানাভাবে শোষণ ইত্যাদি। কিন্তু নবাবদের বিরুদ্ধে গিয়ে তিনি ইংরেজদের গোপনে প্রচুর সাহায্য করতেন। এর প্রতিদানে ইংরেজরা তাঁকে মহারাজা উপাধি দেন। ইংরেজদের চাটুকার লর্ড ক্লাইভের হাত থেকে এই রাজা উপাধি হস্তগত করেন। ১৭৭৬ সালে লালবাগে নসীপুর স্থানে রাজা দেবী সিংহের উত্তর পুরুষ কীর্তিচাঁদ এই বিরাট প্রাসাদ নির্মাণ করেন। দ্বিতল এই প্রাসাদটিতে অতীতের বহু নিদর্শন পাওয়া গেলেও কাঠগোলা বাগান, হাজার দুয়ারি, ইত্যাদির মত বিনোদন এখানে মিলবে না। মিলবে শুধু এক বিরাট রাজপ্রাসাদের ভগ্নদশা মাত্র। এখানে আছে একটি ফাঁসিঘর যেখানে অবাধ্য প্রজাদের ফাঁসিতে ঝোলানো হত। আর কিছু দেবদেবী। রামের মন্দির আর রাম লক্ষণ সীতা প্রভৃতির মূর্তি।
                   নসীপুর রাজবাড়ির অদূরে নসীপুর আখড়া। অষ্টাদশ শতকের মধ্যভাগে প্রতিষ্ঠিত রামানুজ সম্প্রদায়ের সাধুদের এই আখড়া অবশ্যই একটা দেখার মত জিনিস। ঝুলন পূর্ণিমা ও রথযাত্রায় এখানে বিরাট উৎসব হয়। এখানের বিরাট বিস্ময় হল সম্পূর্ণ চাঁদির তৈরি ১৪ ফুট উঁচু রথ। এ ছাড়া নানা দেবদেবীর মূর্তি, উৎসবের সময় গুরুজীদের আর শিষ্যদের থাকার জায়গা ইত্যাদি। এটিও ঘুরে দেখতে বেশ ভাল লাগবে। এক নাগাড়ে ঐতিহাসিক স্থান আর কবরখানা দেখতে দেখতে যারা বিষন্ন অথবা ধার্মিক মনোভাবাপন্ন তাদের ক্ষেত্রে এটা একটা ভাল টনিক অবশ্যই।  
                   এরপর জাফরাগঞ্জ মানে মীর জাফর আলী খান আর তার বংশধরদের বিশাল কবরখানা। প্রধান ফটকটি এখনও ভগ্নদশায় বেশ বিদ্যমান। ভেতরের প্রধান কবরগুলির ভালভাবে দেখা গেলেও তার বাইরে রয়েছে অসংখ্য শয়ে শয়ে কবর। একটু সন্ধ্যে হলে গা যেন ছমছম করে উঠবে কবরে শায়িত অতীতকে ছায়ামূর্তির মত উঠে আসতে দেখে।  
                    এছাড়াও দেখা গেল মুর্শিদকুলি খাঁর মেয়ে আজিমুন্নেসার কবর। মসজিদটি ধ্বংস হয়ে গেছে ভূমিকম্পে। কিন্তু একটি প্রবেশদ্বার এখনও এক কোণ ভাঙ্গা নিয়ে অপেক্ষমান ভ্রমনার্থীদের আপ্যায়নের জন্যে। আজিমুন্নেসা বেগম সম্পর্কে কথিত আছে তিনি নাকি শিশুদের কলিজা খেতে অভ্যস্থ হয়েছিলেন। বহু শিশু এইভাবে মারা যাবার পর তার নামই হয়ে গিয়েছিল ‘কলিজাখাকি বেগম’। এখানেও বাবা মুর্শিদকুলির মতই মসজিদে ওঠার সিঁড়ির নিচে কবরস্থ হয়েছে মেয়ে।
চক মসজিদ, ত্রিপোলিয়া গেট, নৌসুরী বানুর সমাধি এসব আছে ছোট বড় অনেক কিছু। নৌসেরি বানু হচ্ছে মুর্শিদকুলির স্ত্রী আর আজিমুন্নেসার মা। এরপর আমাদের প্রবেশ মুর্শিদাবাদ বললেই এক কথায় যার ছবি মনের চোখে ভাসে হাজার দরজাওয়ালা সেই বিখ্যাত হাজারদুয়ারি। তখন প্রায় বেলা তিনটে বাজে। পেটের ভেতরে ছুঁচোরা এতক্ষন নানা স্থান দেখে বিরক্ত হয়ে পেটের নাড়িভুঁড়ি নিয়ে ছেঁড়া ছিঁড়ি করছে। গঙ্গা বা ভাগীরথী তার ধারে ধারে অসংখ্য ভাতের হোটেলের একটায় ড্রাইভার আমাদের নিয়ে এল যখন তখন আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না আগে খাব না আগে ঘুরে আসব। ড্রাইভার আশ্বাস দিল যে ভেতরে ঘুরতে পঁয়তাল্লিশ মিনিটের বেশি লাগে না। তাই আগে খেয়ে নেওয়াই ভাল।
মোটামুটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এই হোটেলগুলো। খাবার মাঝারি দামের আর মোটামুটি খারাপ নয়। সব পর্যটক এখানেই খেয়ে নেয়। অগত্যা আমারাও বসে গেলাম আমাদের পেটের ছুঁচোগুলো মারতে। ভাত, ডাল, আলুভাজা, সবজির তরকারি আর কাতলা বা রুই মাছের ঝাল। সত্তর আশিটাকার মধ্যে আমিষ ভোজন শেষ করে মৌরী হাতে উঠে যাওয়া হাজারদুয়ারি দর্শনে।
                   বর্তমান নিয়মে হাজারদুয়ারির ভেতরে মোবাইল কিংবা ক্যামেরা কিছু নিয়ে যাওয়া যায় না। রক্ষীদের দ্বারা রীতিমত মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে পরীক্ষা হচ্ছে। হাতে আর বিশেষ সময় নেই। এখন বাজে প্রায় পৌনে চারটে। সাড়ে চারটেতে বন্ধ হয়ে যাবার কথা এই সৌধের। আমি মোবাইল গাড়িতে রেখে এসেছিলাম। ঢুকে গেলাম ভেতরে। প্রায় ৪২ বছর আগে ১৯৭৬ সালে যখন এসেছিলাম তখন হাজারদুয়ারির মধ্যে হাজার হাজার শুধু দরজাই নয়, খুঁজে পেয়েছিলাম হাজার হাজার বিস্ময়। তাই আমার দেখতে বেশি সময় নিল না। তাছাড়া নিরাপত্তার কারণে তিনতলা সম্পূর্ণ বন্ধ। তাই দেখতে পেলাম না অনেক কিছুই।
                    ফিরে এসে মাঠে খানিক অপেক্ষা করছিলাম। বন্ধুকে বলেছিলাম আমার জন্যে অপেক্ষা না করে গাড়িতে মোবাইল রেখে যেন সে একাই ঢুকে যায়। মাঠে কিছুক্ষন অপেক্ষা করতেই বন্ধু ফিরে এল দেখে। এরপর মাঠে কিছুক্ষণ দুজনে আসন্ন সান্ধ্য প্রকৃতিকে দর্শন বেশ ভালই লাগল। গঙ্গা বা ভাগীরথীর ওপারে পশ্চিম আকাশে সূর্যটা তার তেজ হারিয়ে বড় স্নিগ্ধ হয়ে পড়েছে। আমার বিমুগ্ধ মোবাইল ক্যামেরা তাকে গোটা দুই চুমু খেয়ে ফেলল।  
                   চারপাশ অন্ধকার আস্তে আস্তে ঘন হতে শুরু করেছে। হাজারদুয়ারি বন্ধ হয়ে গেছে। পর্যটকরা নেমে আসছে বিরাট চওড়া সিঁড়ি বেয়ে। মাঠ হয়ে গেছে যেন স্বপ্নাচ্ছন্ন। চারপাশ তাকিয়ে দেখি। উত্তরে সাদা রঙের সুবিস্তৃত দ্বিতল ইমামবাড়া। ভারতের এটি সবচেয়ে বড় আর দীর্ঘ ইমামবাড়া। দৈর্ঘ ২০৭ মিটার। এটি প্রথমে সিরাজউদ্দৌলা নির্মিত কাঠের ছিল। ১৮৮৬ সালে পুড়ে যাবার পর এটির পুনর্নিমান করা হয়েছিল। সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্যে শুধু মহরমের সময় খুলে দেওয়া হলেও সারা বছর কেউ ঢুকতে পারেন না।  এর বিশালত্ব হাঁ করে দেখার মত।
                         হাজারদুয়ারির চত্বরে রয়েছে আরও কিছু মুগ্ধ হওয়ার মত জিনিস। যেমন ক্লক টাওয়ার বা ঘড়িঘর, ফুলের বাগান। সুন্দর মদিনা মসজিদ আর বাচ্চাওয়ালি কামান। ইমামবাড়ার কাছেই রয়েছে মদিনার আদলে তৈরি খুব ছোট একটি মসজিদ যা মদিনা মসজিদ নামে খ্যাত। সিরাজের মা আমিনা বেগমের প্রতিজ্ঞা ছিল ছেলে নবাব হলে মদিনার মাটি এনে মদিনার আদলে একটি মসজিদ নির্মাণ করবেন। নবাব হবার পরে মায়ের প্রতিজ্ঞার কথা মাথায় রেখে সিরাজ নিজে মদিনার মাটি এনে এই ছোট্ট মসজিদ তৈরি করিয়েছিলেন। অনেক রত্ন দিয়ে এটিকে সাজানো হয়েছিল। এটিও শুধুমাত্র মহরমের সময় খুলে দেওয়া হয়। এটি ছোট হলেও খুব সুন্দর দেখতে।  
                      আর আছে একটি সুন্দর ও দীর্ঘ কামান যাকে বলে বাচ্চাওয়ালি কামান। ১৬৪৭ সালে জাহানকোষা কামানের নির্মাতা জনার্দন কর্মকার এই কামান নির্মাণ করেন। ১৮ ফুট দীর্ঘ এই কামানের ওজন সাত হাজার ছশ সাতান্ন কেজি। এই কামানে একসঙ্গে আঠারো কেজি বারুদ লাগত। আশ্চর্যের বিষয় এক মর্মন্তুদ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই কামান মাত্র একবারই দাগা হয়েছিল। সেই ঘটনাটি হল এর তীব্র আওয়াজে একসঙ্গে বহু গর্ভবতী মহিলার গর্ভপাত ঘটেছিল। তাই এই কামানকে বাচ্চাওয়ালি কামান বলে আর নবাবের নির্দেশে দ্বিতীয়বার আর এতে বারুদ ভরা হয় নি।
সন্ধ্যা সমাগত। পশ্চিম দিকে একটা গাছের আড়ালে দিগন্তগামী সূর্যটা যেন লজ্জায় লাল হয়ে লুকিয়ে আছে। ভারি সুন্দর লাগছে এই দৃশ্য। বেশ কয়েকটা ছবি তুলে নেওয়া গেল এর। অন্ধকারে ঢাকা হাজারদুয়ারি তার ভেতরের ইতিহাসকে নিজের মধ্যে ঢেকে রেখে একটা অদ্ভুত রহস্য-উন্মাদনায় রহস্যময় হাসি হাসছে।   
বেরিয়ে পড়েছি রাস্তায়। আমাদের গাড়ি চলল মোতিঝিলের উদ্দেশ্যে। তখনও বুঝিনি মোতিঝিল নিজের মধ্যে এত সৌন্দর্য আর রহস্য লুকিয়ে রেখেছে। নবাব আলীবর্দী খাঁর জামাই নওয়াজিস মহম্মদ খাঁ এই অপূর্ব অশ্বখুরাকৃতি লেকটি খনন করেছিলেন। এই লেকের পাশে একটি সুন্দর বিশাল প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন যা মোতিঝিল প্রাসাদ নামে বিখ্যাত। থরে থরে সৌন্দর্য এখানে সাজানো আছে যা পর্যটকদের চোখ ধাঁধিয়ে দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট।
এই প্রাসাদ সিরাজের মাসি ঘষেটি বেগমের অত্যন্ত প্রিয় ছিল আর তাই স্বামী নওয়াজিসের মৃত্যুর পরও এখানে ছিলেন যতদিন না সিরাজ এই প্রাসাদ দখল করে। এই প্রাসাদ দখল করে প্রভূত ধনরত্ন এখান থেকে উদ্ধার করে ভাগীরথীর অপর পাড়ে অনুরূপ একটি প্রাসাদ তৈরি করেন যা হীরাঝিল নামে খ্যাত। মুর্শিদাবাদ থেকে আধ কিলোমিটার দক্ষিনে আর হাজারদুয়ারি থেকে তিন কিলোমিটার দূরে এই সুরম্য প্রাসাদে ওয়ারেন হেস্টিংসও থেকেছেন ১৭৭১ থেকে ১৭৭৩ পর্যন্ত। বিশাল এই প্রাসাদে এমন একটি ঘর ছিল যার কোনও দরজা বা জানলা ছিল না। চারিদিক থেকেই বন্ধ এই ঘরে বেগম নাকি তার সমস্ত মণি মানিক্য সঞ্চিত থাকত বলে সকলের ধারণা ছিল। ৬৫ ফুট লম্বা, ২৩ ফুট চওড়া, ১২ ফুট উঁচু ১৩৩৯ বর্গফুট ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট এই ঘরের ভেতরের ধনরত্ন বার করার জন্যে মজুরেরা একবার এটিকে ভাঙ্গার অনেক চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা রক্তবমি করে সব নাকি মারা যায়। সেই থেকে সেই অভিশপ্ত ঘর ভাঙ্গার চেষ্টা আর কেউ করে নি।
মোতিঝিলে বেশ ঠান্ডা ছিল। তবে হাওয়া না থাকায় উপভোগ্য ছিল এই ঠান্ডা। রাতের অন্ধকারে এই বিশাল ঝিল আমরা তেমন করে দেখতে পাই নি। তাই সকলের কাছে অনুরোধ রাতে আর দিনে দুবার করে এই ঝিল পরিদর্শনে আসুন। আনন্দ অনেক বেশ পাবেন।
শেষ হল আমাদের প্রথম দিনের পরিভ্রমণ। এবার ফিরে চলেছি বহরমপুরে আমাদের টুরিষ্ট লজে। আবার তো কাল সকাল নটাতেই সূচনা হবে আর এক যাত্রার। আজকের মত তাই শুরু হোক বিশ্রামের পালা।   
[এখনও চলবে]


No comments:

Post a Comment

সম্পাদকীয় ও চিত্রাঙ্কন-গৌতম সেন ... সম্পাদনা ও কারিগরী সহায়তা - নূপুর বড়ুয়া

সম্পাদকীয় ও চিত্রাঙ্কন-গৌতম সেন ... সম্পাদনা ও কারিগরী সহায়তা - নূপুর বড়ুয়া